পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় আনন্দ উৎসব হলো ঈদ
A N I
ANOWAR NURUL ISLAM
EID__THE MEGA FESTIVAL IN THE WORLD
ঈদ__পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় আনন্দ উৎসব
■ ভুমিকা ।
■ ভুমিকা ।
ঈদ শব্দটি মূলত আরবি শব্দ । ঈদ শব্দের শাব্দিক অর্থ ফিরে আসা । প্রিয় নবীর হাত ধরেই ঈদ পালনের রীতি শুরু হয় । বৎসরে দুই ঈদ পালনের বিধান রাখা হয়েছে । দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর ঈদ পালন করা হয় , এই ঈদের নাম করন করা হয়েছে ঈদুল ফিতর এবং দ্বিতীয় ঈদ পালন করা হয় পবিত্র হজ্জ পালনের পর পশু কোরবানি করার মাধ্যমে ,এর নাম করন করা হয়েছে ঈদুল আজহা । দুটি ঈদের সমান গুরুত্ব এবং মর্যাদা রয়েছে ইসলাম ধর্মে । ঈদ মুসলমানদের ঘরে ঘরে সীমাহীন আনন্দ এবং একতা নিয়ে আসে ।
■ ঈদ দুই প্রকার :
(1) ঈদুল ফিতর
(2) ঈদুল আযহা
■ ঈদুল ফিতর এর বিবরণ ।
ঈদ মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। দুটি ঈদই পালন হয় ত্যাগ তিতিক্ষার মাঝ দিয়ে খুশির বন্যা বইয়ে দিয়ে। একটি সিয়াম সাধনা অপরটি সম্পদের ত্যাগের মাধ্যমে। তবে এ ঈদের সূচনা কীভাবে হলো জেনে নেওয়া চাই।
হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদিনাতে আগমন করলেন, তখন মদিনায় দুটো দিবস ছিল; যে দিবসে তারা (মদিনার লোকজন) খেলাধুলা করতো। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুই দিনের তাৎপর্য কী? মদিনাবাসীগণ বললেন, আমরা এ দুই দিনে (আনন্দ) খেলাধুলা করি। তখন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দান করেছেন। তার একটি হলো, ঈদুল আজহা ও অপরটি ঈদুল ফিতর।’ (আবু দাউদ)
এই হলো ঈদের সূচনা। তারপর থেকেই মুসলমানরা দুই ঈদ আদায় করে থাকেন।
‘ঈদ’ আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো ফিরে আসা। ঈদ যেহেতু আনন্দের বার্তা নিয়ে মুসলমানের দ্বারে দ্বারে বার বার ফিরে আসে, সঙ্গত কারণেই এ আনন্দকে ঈদ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। তাই রোজাদার মুসলমান মাসব্যাপী রোজা পালনের পর শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখ আল্লাহ তাআলার হুকুম পালনে ঈদ বা আনন্দ উদযাপন করে থাকে।
ঈদুল ফিতর দ্বারা এ দিবসের নাম রাখার তাৎপর্য হলো আল্লাহ তাআলা এ দিনে তার রোজাদার বান্দাদের নিয়ামত ও অনুগ্রহ দ্বারা বার বার ধন্য করেন এবং তাঁর ইহসানের দৃষ্টি বার বার দান করেন। কেননা মুমিন বান্দা আল্লাহর নির্দেশে রমজানে পানাহার ত্যাগ করেছেন আবার রমজানের পর তাঁরই পানাহারের আদেশ পালন করে থাকেন। তাই দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতরের মাধ্যমে বান্দাকে আল্লাহ তায়ালা পানাহারে মুক্ত করে দনে। তাই ঈদুল ফিতরকে ঈদুল ফিতর করে নাম করা হয়েছে।
■ ঈদ দুই প্রকার :
(1) ঈদুল ফিতর
(2) ঈদুল আযহা
■ ঈদুল ফিতর এর বিবরণ ।
ঈদ মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। দুটি ঈদই পালন হয় ত্যাগ তিতিক্ষার মাঝ দিয়ে খুশির বন্যা বইয়ে দিয়ে। একটি সিয়াম সাধনা অপরটি সম্পদের ত্যাগের মাধ্যমে। তবে এ ঈদের সূচনা কীভাবে হলো জেনে নেওয়া চাই।
হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদিনাতে আগমন করলেন, তখন মদিনায় দুটো দিবস ছিল; যে দিবসে তারা (মদিনার লোকজন) খেলাধুলা করতো। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুই দিনের তাৎপর্য কী? মদিনাবাসীগণ বললেন, আমরা এ দুই দিনে (আনন্দ) খেলাধুলা করি। তখন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দান করেছেন। তার একটি হলো, ঈদুল আজহা ও অপরটি ঈদুল ফিতর।’ (আবু দাউদ)
এই হলো ঈদের সূচনা। তারপর থেকেই মুসলমানরা দুই ঈদ আদায় করে থাকেন।
‘ঈদ’ আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো ফিরে আসা। ঈদ যেহেতু আনন্দের বার্তা নিয়ে মুসলমানের দ্বারে দ্বারে বার বার ফিরে আসে, সঙ্গত কারণেই এ আনন্দকে ঈদ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। তাই রোজাদার মুসলমান মাসব্যাপী রোজা পালনের পর শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখ আল্লাহ তাআলার হুকুম পালনে ঈদ বা আনন্দ উদযাপন করে থাকে।
ঈদুল ফিতর দ্বারা এ দিবসের নাম রাখার তাৎপর্য হলো আল্লাহ তাআলা এ দিনে তার রোজাদার বান্দাদের নিয়ামত ও অনুগ্রহ দ্বারা বার বার ধন্য করেন এবং তাঁর ইহসানের দৃষ্টি বার বার দান করেন। কেননা মুমিন বান্দা আল্লাহর নির্দেশে রমজানে পানাহার ত্যাগ করেছেন আবার রমজানের পর তাঁরই পানাহারের আদেশ পালন করে থাকেন। তাই দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতরের মাধ্যমে বান্দাকে আল্লাহ তায়ালা পানাহারে মুক্ত করে দনে। তাই ঈদুল ফিতরকে ঈদুল ফিতর করে নাম করা হয়েছে।
■ ঈদুল আজহার বিবরণ ।
যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের সঠিক পথে চালিত করার জন্য আল্লাহ তাআলা তার অতি পছন্দের একজন প্রতিনিধি প্রেরণ করে থাকেন।
এই প্রতিনিধিদের বলা হয় নবী আর রাসূল । তাদের মধ্যে আল্লাহর অতি ভালোবাসার একজন প্রেরিত পুরুষ হযরত ইব্রাহীম (আঃ) । অনেক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ হযরত ইব্রাহীম আঃ কে তার প্রিয় বস্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি দিতে বলেন, অনেক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে হযরত ইব্রাহীম আঃ বুঝতে পারবেন যে আল্লাহ তাআলা হযরত ইব্রাহীম আঃ এর অতি আদরের পুত্র হযরত ইসমাইল আঃ কে কোরবানি করতে বলছেন ,কেননা এই হযরত ইসমাইল আঃ ছিল ইব্রাহীম আঃ এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং আদরের বস্তু । অনেক প্রার্থনা আর ইবাদতের পর আল্লাহ বৃদ্ধ বয়সে হযরত ইব্রাহীম আঃ কে একটি পুত্র সন্তান দান করেন ,আর তিনিই হলেন হযরত ইসমাইল আঃ ।
যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের সঠিক পথে চালিত করার জন্য আল্লাহ তাআলা তার অতি পছন্দের একজন প্রতিনিধি প্রেরণ করে থাকেন।
এই প্রতিনিধিদের বলা হয় নবী আর রাসূল । তাদের মধ্যে আল্লাহর অতি ভালোবাসার একজন প্রেরিত পুরুষ হযরত ইব্রাহীম (আঃ) । অনেক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ হযরত ইব্রাহীম আঃ কে তার প্রিয় বস্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি দিতে বলেন, অনেক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে হযরত ইব্রাহীম আঃ বুঝতে পারবেন যে আল্লাহ তাআলা হযরত ইব্রাহীম আঃ এর অতি আদরের পুত্র হযরত ইসমাইল আঃ কে কোরবানি করতে বলছেন ,কেননা এই হযরত ইসমাইল আঃ ছিল ইব্রাহীম আঃ এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং আদরের বস্তু । অনেক প্রার্থনা আর ইবাদতের পর আল্লাহ বৃদ্ধ বয়সে হযরত ইব্রাহীম আঃ কে একটি পুত্র সন্তান দান করেন ,আর তিনিই হলেন হযরত ইসমাইল আঃ ।
এত এত আদরের পুত্র হওয়া শর্তেও যখনই হযরত ইব্রাহীম আঃ বুঝতে পারেন যে আল্লাহ তাআলা হযরত ইসমাইল আঃ কে কোরবান দিতে বলছেন তখনই আর কালবিলম্ব না করে নিজের প্রিয় সন্তান কে আল্লাহর রাস্তায় কোরবানি দিতে নিয়ে যান ।
কিন্তু এতো মধ্যেই হযরত ইব্রাহীম আঃ এর এই ত্যাগ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যায় । তখনই আল্লাহ ইসমাইল আঃ এর বদলে বেহেশত থেকে একটি দুম্বা পাঠিয়ে দেন , পরে সেই থেকেই আল্লাহর রাস্তায় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি বিধান চালু হয় ,যা আমাদের শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত চলে আসে ,তবে এই কোরবানির সঠিক নিতি নিয়ম রয়েছে । ঢালাও ভাবে সকলের উপর বা সকল পশু দ্বারা বা সকল পয়সা উপার্জন দ্বারা কোরবানি ফরজ নয় । তাই এই নিয়ম মেনে কোরবানি করতে হবে ।
THANK YOU ALL
A N I
কিন্তু এতো মধ্যেই হযরত ইব্রাহীম আঃ এর এই ত্যাগ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যায় । তখনই আল্লাহ ইসমাইল আঃ এর বদলে বেহেশত থেকে একটি দুম্বা পাঠিয়ে দেন , পরে সেই থেকেই আল্লাহর রাস্তায় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি বিধান চালু হয় ,যা আমাদের শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত চলে আসে ,তবে এই কোরবানির সঠিক নিতি নিয়ম রয়েছে । ঢালাও ভাবে সকলের উপর বা সকল পশু দ্বারা বা সকল পয়সা উপার্জন দ্বারা কোরবানি ফরজ নয় । তাই এই নিয়ম মেনে কোরবানি করতে হবে ।
THANK YOU ALL
A N I