ম্যাগনেটিক রহস্য । ম্যাগনেটিক পিলার ।
A N I |
ANOWAR NURUL ISLAM|
MAGNETIC MYSTERIE | ম্যাগনেটিক রহস্য ।
ম্যাগনেটিক পিলার ।
ম্যাগনেটিক পিলার – অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক’সীমানা পিলার স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার বলে আখ্যায়িত করছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন এর মাধ্যমে বৃটিশরা আসলে এদেশের সব গোপন তথ্য চুরি করে নিয়ে যায়।
সীমান্ত পিলারগুলোর মধ্যে থাকা তামা পিতল, টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরী বলে এগুলো বিদ্যুৎ সুপরিবাহি হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।
তবে আসল ঘটনা হচ্ছে- এদেশে বৃটিশদের শাষনের সময়কালে সীমানা পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দুরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো।
যেগুলোর মধ্যে পিতল, তামা, লোহা,টাইটেনিয়ামসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হবার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরী হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো শোষন করে আর্থিং এর কাজ করতো। এতে করে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতোনা।
অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুজব ছড়ায়। এ কারনে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পিলারগুলো নিষ্চিন্ন হয়ে গেছে। কিছু লোক এগুলোকে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচার করে খুজে বের করে চুরি করে নিয়ে গেছে।
■ ম্যাগনেটিক পিলার প্রয়োজনীয়তা ।
এদেশে বৃটিশদের শাষনের সময়কালে এই পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দুরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল, তামা, লোহা, টাইটেনিয়মসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হবার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরী হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো এবজর্ভ করে আর্থিংএর কাজ করতো।
এতে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতোনা। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুযব এর কারনে দেশের বিভিন্ন যায়গা থেকে এগলো তুলে ফেলেছে। কিছু লোক এগলোকে সিমান্ত পিলার নামে আক্ষায়িত করে এটি মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের কারনে খুজে খুঁজে এগুলোকে বের করে চুরি করে নিয়ে গেছে।
বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয়
এদেশে বৃটিশদের শাষনের সময়কালে এই পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দুরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল, তামা, লোহা, টাইটেনিয়মসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হবার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরী হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো এবজর্ভ করে আর্থিংএর কাজ করতো।
এতে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতোনা। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুযব এর কারনে দেশের বিভিন্ন যায়গা থেকে এগলো তুলে ফেলেছে। কিছু লোক এগলোকে সিমান্ত পিলার নামে আক্ষায়িত করে এটি মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের কারনে খুজে খুঁজে এগুলোকে বের করে চুরি করে নিয়ে গেছে।
বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয়
ইন্ডিয়া বাংলাদেশ সিমান্ত এলাকাতে প্রাথমিক ভাবে কিছু পাওয়ার কারনে একে সিমান্ত পিলার ও বলা শুরু হয় আর এর মধ্যে থাকা তামা পিতল, টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরী বিদ্যুৎ সুপরিবাহি হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।
মুলত বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুরেই মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নিদ্রিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাউয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় । আমাদের গ্রামের নাম ধুবরিয়া, টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানায় আমি আমার বয়সে আগে কখনও শুনিনি বজ্রপাতে আমাদের গ্রামে তেমন কাউকে মারা যেতে যেটি এখন এতটা বেরে গেছে যে মানুষ রিতিমতো চিন্তায় পরে গেছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা দেখে। আমাদের গ্রামে গত ৬/৭ বছর আগে এরকম তিনটি পিলারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিলো পরে এগলো সেখান থেকে কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়। শেষের পিলারটি চুরি হয় ২ বছর আগে। এর পর থেকেই শুধুমাত্র থানা এরিয়াতে বজ্রপাতে মারা যাওয়ার সংখ্যা ১১ জন। আমাদের গ্রামের আছে চারজন এই বছরে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগলো অকটি নিদ্রিষ্ট দুরত্বে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো। এগলো চুরি হবার পর সবাই বুঝতে পারছে কি সর্বনাশ হয়েগেছে এগলো তুলেফেলার কারনে।
এরকম আরো একটি মিথ্যে প্রবাকান্ডা হচ্ছে তক্ষক নিয়ে। তক্ষক বরো সাইজের ধরতে পারলে সেটাকে নাকি অনেক টাকায় বিক্রি করা যায়।
এরকম আরো একটি মিথ্যে প্রবাকান্ডা হচ্ছে তক্ষক নিয়ে। তক্ষক বরো সাইজের ধরতে পারলে সেটাকে নাকি অনেক টাকায় বিক্রি করা যায়।
THANK YOU ALL.
A N I .
A N I .
No comments
New comments are not allowed.